র্যাবের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ফয়জুর বলেছে, ‘ভূতের বাচ্চা সোলায়মান’ নামক উপন্যাস লিখে সোলাইমান (আ.)কে ব্যঙ্গ করায় জাফর ইকবালের ওপর হামলা চালিয়েছি। জাফর ইকবাল ইসলামের শত্রু, তাই তাকে হত্যা করার জন্য হামলা করেছি। উনি নিজেও নাস্তিক এবং অন্য সবাইকেও নাস্তিক বানানোর জন্য প্রচার করে বেড়াচ্ছেন। তার লেখা পড়ে মানুষ বিভ্রান্তির মধ্যে পড়ছে।”
এটা ছিল ফয়জুরের সরল উক্তি। আপনার পিতাকে যদি কেউ গালি দেয় তবে আপনি তার সাথে বিবাদে জড়িয়ে পড়েন। যদি কিছু ক্ষমতার গরম থাকে তবে তো কথাই নেই। আপনার প্রিয় স্যারকে ছুরিকাঘাত করেছে বলে প্রশাসনের সামনে তাকে প্রাণে মারার চেষ্টায় ছিলেন। পুলিশ ফেঁসে যাওয়ার ভয় না থাকলে হয়তো তাকে মেরেই ফেলতেন। শুধুমাত্র তাঁকে ভক্তি করেন বলে এতগুলো লোক মিলে একটা মানুষকে প্রশাসনের সামনে বেদম প্রহার করলেন। তাহলে ফয়জুরের কী দোষ? সেও তো তার ভক্তির মানুষকে কলমের আঘাতে জর্জরিত করায় আপনাকে ছুরিকাঘাত করেছে। নাকি আপনারা করলে কুরু কুরু, ফয়জুরের বেলায় মাকরুহ? মুক্তমনা আর বাক স্বাধীনতার নামে আপনাদের মত কিছু সাম্প্রদায়িক লোকের কারণেই এদেশে এত ফিতনা হচ্ছে। এদেশের সরলমনা ইসলামপ্রিয় যুব সমাজ অন্যায়ের পথে পা বাড়াচ্ছে একদল নাস্তিক আর মুক্তমনা লেখকদের কারণে। হেফাজতে ইসলাম একটা আঞ্চলিক সংগঠনই ছিল। কিন্তু আপনারা মুক্তমনারাই ইসলামের স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে লিখে তাদেরকে ফলোঅনে এনেছেন। আজ পর্যন্ত এদেশের কোন সমাবেশে গুপ্ত হামলার প্রচলন ছিল না। আপনাদের মত কিছু উগ্রমনার বাড়াবাড়িতে তাও শুরু হয়ে গেল। আমি স্বীকার করছি ফয়জুর যেভাবে প্রতিবাদ করেছে সেটা ভুল পথ। কিন্তু আমার প্রশ্ন হল, কেন একটা উপন্যাসের নাম ‘ভূতের বাচ্চা সোলায়মান’ রাখতে হবে? হযরত সোলায়মান আ. তো এক বৃহৎ মতাবলম্বীদের নিকট অত্যন্ত শ্রদ্ধার পাত্র। এটা কি সুকৌশলে মুসলমানের ধর্মীয় বিশ্বাসের উপর আঘাত নয়?
ফয়জুর রহমানের এই অপরাধ সংঘটিত করার পিছনে মূল কারণ কী তা সবাই জেনে গেল। এই ঘটনা থেকে কি স্পষ্ট প্রমানিত হয় না যে, বাংলাদেশের মত একটি সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম দেশে ডা: জাফর ইকবালের মত গুটি কয়েক মুক্তমনা লাগামহীন কুটিলমনা লোকের কারনেই জঙ্গী তৈরী হচ্ছে। এই গুটি কয়েক লোকের উষ্কানি সাধারণ মুসলমানের হৃদয়ে আঘাত হানে, যার প্রতিফলে নানারকম বিশৃঙ্খল পরিবেশ ও নৈরাজ্য সৃষ্টি হয়। দেশের আইনশৃঙ্খলার ব্যাঘাত ঘটে। এজন্য প্রশাসনকে একটা কথাই বলব, আপনারা এসব ফালতু মুক্তমনাদের লাগাম টেনে ধরুন দেখবেন মৌলবাদ আর জঙ্গীবাদের নামে এসব অঘটন বন্ধ হয়ে গেছে। জ্বর আসলে প্যারাসিটামল খাওয়ান। ওরসালাইন তো পানি স্বল্পতায় কাজে আসে।
এটা ছিল ফয়জুরের সরল উক্তি। আপনার পিতাকে যদি কেউ গালি দেয় তবে আপনি তার সাথে বিবাদে জড়িয়ে পড়েন। যদি কিছু ক্ষমতার গরম থাকে তবে তো কথাই নেই। আপনার প্রিয় স্যারকে ছুরিকাঘাত করেছে বলে প্রশাসনের সামনে তাকে প্রাণে মারার চেষ্টায় ছিলেন। পুলিশ ফেঁসে যাওয়ার ভয় না থাকলে হয়তো তাকে মেরেই ফেলতেন। শুধুমাত্র তাঁকে ভক্তি করেন বলে এতগুলো লোক মিলে একটা মানুষকে প্রশাসনের সামনে বেদম প্রহার করলেন। তাহলে ফয়জুরের কী দোষ? সেও তো তার ভক্তির মানুষকে কলমের আঘাতে জর্জরিত করায় আপনাকে ছুরিকাঘাত করেছে। নাকি আপনারা করলে কুরু কুরু, ফয়জুরের বেলায় মাকরুহ? মুক্তমনা আর বাক স্বাধীনতার নামে আপনাদের মত কিছু সাম্প্রদায়িক লোকের কারণেই এদেশে এত ফিতনা হচ্ছে। এদেশের সরলমনা ইসলামপ্রিয় যুব সমাজ অন্যায়ের পথে পা বাড়াচ্ছে একদল নাস্তিক আর মুক্তমনা লেখকদের কারণে। হেফাজতে ইসলাম একটা আঞ্চলিক সংগঠনই ছিল। কিন্তু আপনারা মুক্তমনারাই ইসলামের স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে লিখে তাদেরকে ফলোঅনে এনেছেন। আজ পর্যন্ত এদেশের কোন সমাবেশে গুপ্ত হামলার প্রচলন ছিল না। আপনাদের মত কিছু উগ্রমনার বাড়াবাড়িতে তাও শুরু হয়ে গেল। আমি স্বীকার করছি ফয়জুর যেভাবে প্রতিবাদ করেছে সেটা ভুল পথ। কিন্তু আমার প্রশ্ন হল, কেন একটা উপন্যাসের নাম ‘ভূতের বাচ্চা সোলায়মান’ রাখতে হবে? হযরত সোলায়মান আ. তো এক বৃহৎ মতাবলম্বীদের নিকট অত্যন্ত শ্রদ্ধার পাত্র। এটা কি সুকৌশলে মুসলমানের ধর্মীয় বিশ্বাসের উপর আঘাত নয়?
ফয়জুর রহমানের এই অপরাধ সংঘটিত করার পিছনে মূল কারণ কী তা সবাই জেনে গেল। এই ঘটনা থেকে কি স্পষ্ট প্রমানিত হয় না যে, বাংলাদেশের মত একটি সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম দেশে ডা: জাফর ইকবালের মত গুটি কয়েক মুক্তমনা লাগামহীন কুটিলমনা লোকের কারনেই জঙ্গী তৈরী হচ্ছে। এই গুটি কয়েক লোকের উষ্কানি সাধারণ মুসলমানের হৃদয়ে আঘাত হানে, যার প্রতিফলে নানারকম বিশৃঙ্খল পরিবেশ ও নৈরাজ্য সৃষ্টি হয়। দেশের আইনশৃঙ্খলার ব্যাঘাত ঘটে। এজন্য প্রশাসনকে একটা কথাই বলব, আপনারা এসব ফালতু মুক্তমনাদের লাগাম টেনে ধরুন দেখবেন মৌলবাদ আর জঙ্গীবাদের নামে এসব অঘটন বন্ধ হয়ে গেছে। জ্বর আসলে প্যারাসিটামল খাওয়ান। ওরসালাইন তো পানি স্বল্পতায় কাজে আসে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন